জাতীয় সংসদে জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন, আপাতত সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর কোনো সিদ্ধান্ত নেই সরকারের। তবে আগামীতে চাকরিতে বয়সসীমা বাড়াব কি বাড়াব না, বাড়ালে ভালো হবে কি না, এটি আমাদের নীতিগত সিদ্ধান্তের বিষয়। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এ বিষয়ে আরও আলাপ-আলোচনা করা হবে।’
সোমবার (৬ মে) জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তরে পৃথক দুটি সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের বৈঠকের শুরুতে প্রশ্নোত্তর অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় সম্পূরক প্রশ্নে চাঁদপুর-৫ আসনের রফিকুল ইসলাম বীরউত্তম ও সংরক্ষিত আসনের এমপি ফরিদা ইয়াসমিন চাকরির বয়সসীমা বাড়ানোর পরিকল্পনা আছে কি না, তা জানতে চান।
রফিকুল ইসলাম তার প্রশ্নে বলেন, ‘সরকারি চাকরিতে যোগদানের যে বয়সসীমা রয়েছে তা অনেক আগে নির্ধারণ করা হয়েছিল। ইতোমধ্যে আমাদের দেশের মানুষের আয়ুষ্কাল ৬২ বছর থেকে ৭২ বছরে এসে পৌঁছেছে। এখন এটা অত্যন্ত যৌক্তিক হবে সরকারি চাকরিতে যোগদানের বর্তমান বয়সসীমা শিথিল করে অন্তত ৩৫ বছরের কাছে নিয়ে যান। এটা হলে কর্মসংস্থানের অভাবে আমাদের হতাশাগ্রস্ত তরুণ ও যুব সমাজ প্রতিযোগিতায় এসে সরকারি চাকরিতে ঢুকতে পারবে। আমি সরকারকে অনুরোধ করব বয়সসীমা শিথিল করার সময় এসেছে। সরকারি চাকরিতে যোগ দেওয়ার সুযোগ সৃষ্টির সময় হয়েছে। আমাদের ‘না’ একটা মনোভাব রয়েছে— এটা থেকে বেরিয়ে ‘হ্যাঁ’-তে চলে আসতে হবে।’
জবাবে জনপ্রশাসনমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেন, ‘গত ১৫ বছরে সরকার অনেক যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। চাকরির বয়স ছিল ২৭ বছর, সেখান থেকে বাড়িয়ে ৩০ বছরে উন্নীত করা হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য সেটা ৩২ বছর করা হয়েছে। চাকরি থেকে অবসরের বয়স ৫৭ বছর থেকে বাড়িয়ে ৫৯ বছর করা হয়েছে। আমরা সবসময় যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে জনবল কাঠামো ও নিয়োগ প্রক্রিয়া আধুনিকায়ন করে থাকি। যুগের সঙ্গে সম্পর্ক রেখে আমরা পরিবর্তনও করে থাকি।’
I adore how your distinctive personality shines through in your words. It feels like we’re engaging in a meaningful dialogue.
The author’s knowledge on this subject is impressive and priceless.
I read this article completely regarding the comparison of hottest and preceding technologies, it’s
awesome article.
Unquestionably believe that that you said. Your favourite justification seemed to be on the web the easiest factor to understand of.
I say to you, I certainly get annoyed while people consider issues that they just don’t recognise about.
You managed to hit the nail upon the highest and also
defined out the whole thing without having side effect ,
people could take a signal. Will probably be back to
get more. Thank you
I love how you incorporate your individuality into your posts. It seems like we’re having an enjoyable conversation over a cup of tea.
You’ve answered all the queries I had; I feel much more informed now.