শ্রমিকের অধিকার নিশ্চিত করার কথা বলে ইসলাম। মহানবী (সা.) সমাজের সবচেয়ে নিপীড়িত ও অবহেলিত এই শ্রেণির প্রতি মানবিক হওয়ার আদেশ দিয়েছেন। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে দেওয়া এসব নির্দেশনা ইসলামের বিধানের সৌন্দর্য ও সর্বজনীনতা তুলে ধরে। এখানে তেমনই কয়েকটি হাদিস তুলে ধরা হলো—
এক. মহানবী (সা.) বলেন, ‘যারা তোমাদের কাজ করছে, তারা তোমাদেরই ভাই। আল্লাহ তাদের তোমাদের অধীন করে দিয়েছেন। তোমরা যা খাবে, তা থেকে তাদের খাওয়াবে এবং যা পরিধান করবে, তা তাকে পরিধান করতে দেবে।’ (বুখারি ও মুসলিম)
দুই. নবী (সা.) বলেন, ‘তোমরা অধীনদের সঙ্গে সদ্ব্যবহার করবে এবং তাদের কোনো রকমের কষ্ট দেবে না। তোমরা কি জানো না, তাদেরও তোমাদের মতো একটি হৃদয় আছে। ব্যথাদানে তারা দুঃখিত হয় এবং কষ্টবোধ করে। আরাম ও শান্তি প্রদান করলে সন্তুষ্ট হয়। তোমাদের কী হয়েছে যে তোমরা তাদের প্রতি আন্তরিকতা প্রদর্শন করো না।’ (বুখারি)
তিন. মহানবী (সা.) বলেন, ‘মজুরদের সাধ্যের অতীত কোনো কাজ করতে তাদের বাধ্য করবে না। অগত্যা যদি তা করাতে হয়, তবে নিজে সাহায্য করো।’ (বুখারি) অন্য বর্ণনায় এসেছে, নবী (সা.) বলেন, ‘শ্রমিককে এমন কাজ করতে বাধ্য করা যাবে না, যা তাকে সেটির দুঃসাধ্যের কারণে অক্ষম ও অকর্মণ্য বানিয়ে দেবে।’ (বুখারি)
চার. শ্রমিকের ওপর নির্যাতন করার পরিণাম সম্পর্কে মহানবী (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি অন্যায়ভাবে স্বীয় দাস-দাসীকে (শ্রমিককে) প্রহার করবে, কিয়ামতের দিন তাকে তার পরিণাম দেওয়া হবে।’ (বায়হাকি)
পাঁচ. শ্রমিকের মজুরি যথাসময়ে পরিশোধ করার প্রতি মহানবী (সা.) গুরুত্বারোপ করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘মজুরকে তার গায়ের ঘাম শুকানোর আগেই মজুরি পরিশোধ করে দাও।’ (ইবনে মাজাহ)
Your writing has a great rhythm; I enjoyed every phrase of it.
Wow that was unusual. I just wrote an incredibly long comment
but after I clicked submit my comment didn’t show up.
Grrrr… well I’m not writing all that over again. Anyways, just wanted to say
excellent blog!
Your blog has swiftly become my favorite destination for inspiration. Thank you for providing your unique perspective.
This post is a great read! Your ideas are very clearly stated and the writing is captivating. Keep up the fantastic work!