আয়নাঘরের চেয়েও ‘ভয়াবহ’ বন্দিশালার সন্ধান পাওয়ার খবর দিয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন। এই কমিশন এ পর্যন্ত ঢাকাসহ সারাদেশে ৮টি গোপন বন্দিশালা পরিদর্শন করেছে বলে জানানো হয়েছে।আর ২০০৯ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৫ই অগাষ্ট পর্যন্ত হওয়া ১ হাজার ছয়শো গুমের ঘটনার ‘সন্ধান’ তারা পেয়েছেন।আজ সকালে রাজধানীর গুলশানে জাতীয় গুম কমিশনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে সংস্থাটি এসব তথ্য জানায়।সংবাদ সম্মেলনে কমিশনের চেয়ারম্যান বিচারপতি মঈনুল ইসলাম চৌধুরী জানান, ১,৬০০ অভিযোগের মধ্যে কমিশন ইতোমধ্যে ৪০০টি অভিযোগ পর্যালোচনা করেছে এবং ১৪০ জনের সঙ্গে কথা বলেছে। বেশিরভাগ অভিযোগেই দেখা গেছে, গ্রেপ্তারের পর আসামিকে আদালতে ‘যথাসময়ে হাজির করেনি’ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।তিনি জানান, গুম বিষয়ে এ পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি ১৭২টি অভিযোগ পাওয়া গেছে র্যাবের বিরুদ্ধে। আর ডিবির বিরুদ্ধে ৫৫টি, পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট বা সিটিটিসির বিরুদ্ধে ৩৭টি, ডিজিএফআইয়ের বিরুদ্ধে ২৬টি ও পুলিশের বিরুদ্ধে ২৫টি অভিযোগ জমা পড়েছে। আর অন্যান্য সংস্থার মাধ্যমে ৬৮টি গুমের ঘটনা ঘটেছে বলে তথ্য গুম কমিশনের।বিচারপতি চৌধুরী বলেন, ‘জাতীয় স্বার্থ কিংবা জনস্বার্থের পরিবর্তে অনেক ক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ব্যক্তি স্বার্থে, দলীয় স্বার্থে এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়েছে।সংবাদ সম্মেলনে গুম কমিশনের সদস্য নূর খান লিটন বলেন, ‘আমরা এখন পর্যন্ত যেটা জেনেছি আয়নাঘরের চেয়েও নিকৃষ্টতম সেল বা বন্দিশালা আমাদের কাছাকাছি জায়গাতে ছিল। আমরা সেগুলো পরিদর্শন করেছি। দেখতে পেয়েছি। কত নিষ্ঠুরভাবে যে মানুষকে রাখা হয়েছে সে সব তথ্যও আমরা পেয়েছি।গুমের সঙ্গে দেশি-বিদেশি কারা সম্পৃক্ত তা খুঁজে দেখা হচ্ছে বলেও জানায় এই কমিশন।
I learned something new reading this; thanks for sharing this post.
Today, while I was at work, my cousin stole my apple ipad and
tested to see if it can survive a 25 foot drop, just so she can be a youtube sensation. My apple ipad is now destroyed and she has 83 views.
I know this is completely off topic but I had to share it with someone!
This is the type of content I always look for online; truly informative and helpful.
I really like the way you explain things; it’s transparent and concise.