বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫, ০৭:০০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
শিরোনাম :
তাড়াশে শিয়ালের কামড়ে আহত ৪ তাড়াশে স্ত্রীর উপর অভিমান করে স্বামীর আত্মহত্যা গুল্টা বাজার শহীদ এম মুনসুর আলী ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষকে দায়িত্ব পালনে বাধা ও হুমকি প্রদানের অভিযোগ উঠেছে তাড়াশে ফেসবুকে প্রেম, বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ পাবনার সাংবাদিকতায় এক আলোকবর্তিকা: এবিএম ফজলুর রহমানের জন্মদিনে শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছা ভিডব্লিউবি তালিকায় অনিয়মে উত্তাল জনতা, চেয়ারম্যানের পদত্যাগ দাবি তাড়াশে একই দিনে দুই জনের লাশ উদ্ধার করেছে তাড়াশ থানা পুলিশ দুর্নীতির দায়ে ওসি থেকে এসআই: মাসুদ রানার শাস্তিমূলক অবনতি ভ্রাম্যমান আদালতে অপচিকিৎসা করা ভূয়া প্রাণী চিকিৎসকে জরিমানা ঘুষ ছাড়া ভিডব্লিউবি কার্ডধারী নির্ধারণ করতে ব্যতিক্রমি লটারীতে তাড়াশে সুফলভোগি নির্ধারণ

সিরাজগঞ্জে শ্রমিকদের আন্দোলনে অচল মহাসড়ক, সেনাবাহিনীর হস্তক্ষেপে সমস্যা সমাধান

কালের বেলা ডেস্ক >> / ১২৫ ভিউ:
আপডেট সময়: শনিবার, ২৯ মার্চ, ২০২৫, ৬:৪৬ অপরাহ্ণ

কালের বেলা ডেস্ক >>

সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলার ভুইয়াগাঁতী এলাকায় ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কের একটি কটন মিলের শ্রমিকরা তাদের বেতন ও ঈদ বোনাসের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন। এর ফলে যানবাহন চলাচল একদম বন্ধ হয়ে যায়। ঘটনাটি ঘটেছেশ নিবার ২৯ মার্চ দুপুর ২টা ৩০ মিনিটের দিকে, আর আর স্পিনিং অ্যান্ড কটন মিল’ কারখানার শ্রমিকরা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন। পরিস্থিতি ক্রমেই উত্তপ্ত হওয়ায়, সিরাজগঞ্জ আর্মির ক্যাম্প কমান্ডার ক্যাপ্টেন সুদীপ্তের নেতৃত্বে সেনাবাহিনী ও হাইওয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে শ্রমিকদের শান্ত করে এবং তাদের কারখানার সামনে নিয়ে যান, ফলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।

এ সময়ে, ক্যাম্প কমান্ডার ক্যাপ্টেন সুদীপ্ত শ্রমিকদের বেতন সমস্যার সমাধানের জন্য মালিকপক্ষ ও পরিচালকদের সঙ্গে আলোচনা করেন। প্রশাসন ও পুলিশের উপস্থিতিতে, শ্রমিকদের বেতন সমস্যা রাতের মধ্যেই সমাধান করা হয় এবং শ্রমিকদের আশ্বাস দেওয়া হয় যে তারা ইফতারের পূর্বে তাদের বেতন পেয়ে যাবে।

হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রউফ জানান, শ্রমিকরা তাদের বেতন ও ঈদ বোনাস না পাওয়ার কারণে মহাসড়ক অবরোধ করেছিলেন। তবে ঘটনাস্থলে গিয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনী শ্রমিকদের শান্ত করে সড়ক থেকে সরিয়ে নেন। বর্তমানে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।

আন্দোলনকারী শ্রমিক ফজলুল হক বলেন, “চলতি মাসের বেতন ও ঈদ বোনাস না পাওয়ায় আমরা আন্দোলন করেছি। তবে সেনাবাহিনী ও পুলিশ আমাদের আশ্বস্ত করেছেন, এখন দেখার বিষয় কী হয়।”

আর আর স্পিনিং অ্যান্ড কটন মিলের উপ-মহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) আব্দুল মান্নান বলেন, “আমাদের কারখানায় প্রায় ৪০০ শ্রমিক কাজ করেন। তাদের মধ্যে কারও বেতন বকেয়া নেই, তবে চলতি মাসের বেতন না দেওয়ায় শ্রমিকরা মহাসড়ক অবরোধ করেছিলেন। সেনাবাহিনী ও পুলিশ তাদের সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার পর আমরা তাদের বেতন পরিশোধের চেষ্টা করছি।”

শ্রমিকরা সেনাবাহিনীর সহায়তার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন এবং বর্তমানে তারা তাদের প্রাপ্য বেতন, বোনাসসহ অন্যান্য সুবিধা তুলতে শুরু করেছেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর পড়ুন
এক ক্লিকে বিভাগের খবর