শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫, ০৫:৩৫ পূর্বাহ্ন

ই-পেপার

শিরোনাম :
শিরোনাম :
সিরাজগঞ্জে বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা: প্রত্যাহারের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন সিরাজগঞ্জে গ্রামবাসীর সংঘর্ষে কৃষক নিহত, আহত ২১ বিএনপি“র দু পক্ষের হাতাহাতিতে তাড়াশের গোনতা আলীম মাদ্রাসার এডহক কমিটির পরিচিতি সভা পন্ড সলঙ্গায় টিসিবির স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ড বিতরণে অর্থ নেওয়ার অভিযোগ তাড়াশে নৃত্য শিল্পীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ সিরাজগঞ্জে নিজের মাথা কেটে প্রতিপক্ষকে ফাঁসানোর অভিযোগ তাড়াশে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণ চেষ্টায় বোখাটে যুবক গ্রেফতার উল্লাপাড়ায় একই দিনে দুই বাইক দুর্ঘটনায় মৃত্যু, প্রশ্ন নিরাপত্তা নিয়ে তাড়াশে সপ্তম শ্রেণীর ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ তাড়াশে নকলের অভিযোগে ৫ পরীক্ষার্থী বহিষ্কার

তাড়াশ কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে খতিব নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ

লুৎফর রহমান,নিজস্ব প্রতিবেদক>> / ১২২ ভিউ:
আপডেট সময়: সোমবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৪, ৩:১৯ অপরাহ্ণ

সিরাজগঞ্জের তাড়াশ কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ এনে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মি: সুইচিং মং মারমা বরাবর অভিযোগ দায়ের করেছেন নিয়োগ বঞ্চিত বৈষম্যের শিকার মাওলানা মোক্তার হোসাইন।লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়,তাড়াশ কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব নিয়োগ সংক্রান্ত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করি। উক্ত পরীক্ষায় নিয়োগ বোর্ডের তিনজন সম্মানিত পরীক্ষকদের মধ্যে দুইজন ছিলেন কওমী নেছাবের আলেম; যারা আলিয়া নেছাবের আলেমদেরকে ভালো চোখে দেখেন না বা শত্রু মনে করেন। এমনি অবস্থার শিকার আমি হয়েছি। যেহেতু আমি আলিয়া মাদ্রাসা হতে দাখিল, আলিম, ফাজিল ও কামেল পরীক্ষায় কৃতিত্বের সাথে তিনটিতে ১ম বিভাগ এবং একটিতে ২য় বিভাগে উত্তীর্ণ হয়েছি। এছাড়াও বিএ (সম্মান) এবং এমএ পরীক্ষায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় হতে স্বর্ণপদকসহ ১ম শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হয়েছি।

নিয়োগে সনদের মূল্যায়ন পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়নি। প্রথম বিভাগের জন্য- ৩, ২য় বিভাগের জন্য- ২ এবং ৩য় বিভাগের জন্য- ১ সে হিসেবে আমার সনদের প্রাপ্ত নম্বর হয় ১১/১২। অথচ আমাকে দেয়া হয়েছে মাত্র ৮ (আট)। পক্ষান্তরে যারা আমার সাথে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিলো তাদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি প্রাপ্ত কোন সনদ না থাকায় তাদের কওমি নেসাবের শুধু সনদ দুইটি
সনদ রয়েছে সে হিসেবে তাদের প্রাপ্ত নম্বর হওয়ার কথা ও (যদি উভয় পরীক্ষায় ১ম বিভাগ হয়)। অথচ, তাদেরকে দেয়া হয়েছে ৯ (নয়)।
লিখিত পরীক্ষায় একটি হাদিসকে হরকত দেয়া এবং বঙ্গানুবাদ করা জন্য বলা হয়েছে। আমি উক্ত হাদিসটিতে হরকত দেয়া এবং যথাযথ বঙ্গানুবাদ করেছি। অথচ, আমাকে নম্বর দেয়া হয়েছে ১০ এর মধ্যে মাত্র ৪ (চার) অপরদিকে অন্যান্য প্রার্থীগণকে ১০ এর মধ্যে ০৯ (নয়) করে নম্বর দেয়া হয়েছে। লিখিত পরীক্ষার খাতাগুলো ৩য় কোনো পরীক্ষকের মাধ্যমে নীরিক্ষা করার ব্যবস্থা করার দাবি জানান সেই সঙ্গে
ভাইবা পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীদেরকে ১৫-২০ মিনিট করে ভাইবা পরীক্ষা নেয়া হয়েছে। অথচ, আমাকে ভাইবা বোর্ডে বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দিতে সময় নিয়েছেন ৪৫ মিনিট। সময় বেশি নেয়ার মূল কারণটাই হচ্ছে আমাকে বিভিন্ন প্রশ্ন করে ঠেকানো।
সার্চ কমিটির সদস্যসহ কমিটির সভাপতি সহকারী কমিশনার (ভূমি) সকলেই আমার ভাইবা পরীক্ষায় সন্তুষ্টি প্রকাশ করা সত্ত্বেও আমাকে সর্বনিম্ন নম্বর দেয়া হয়েছে। এছাড়া খতিব নিয়োগ বিষয়ে পরীক্ষা, ভাইবা এবং প্রাকটিক্যাল তথা জুমায় খুৎবা দেয়ার ব্যবস্থা করে জনমত যাচাইয়ের সুযোগ দিবেন।য়খতিব নিয়োগ বিষয়ে আমার লিখিত পরীক্ষার খাতা পূর্ণ মূল্যায়ন, সনদের নম্বর নিশ্চিতকরণের দাবী করেন।
এ ব্যাপারে সার্চ কমিটির সভাপতি সহকারী কমিশনার (ভূমি) খালিদ হাসান জানান, তিনজন স্কলারের মাধ্যমে পরীক্ষার মূল্যায়ন করা হয়েছে এখানে কোন অনিয়ম করা হয়নি।
এ ব্যাপারে তাড়াশ উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুইচিং মং মারমা জানান, সার্চ কমিটির মাধ্যমে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
অনিয়মের অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত কমিটির মাধ্যমে সুষ্ঠু তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর পড়ুন
এক ক্লিকে বিভাগের খবর