সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫, ০৫:২৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
শিরোনাম :
তাড়াশে স্ত্রীর উপর অভিমান করে স্বামীর আত্মহত্যা গুল্টা বাজার শহীদ এম মুনসুর আলী ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষকে দায়িত্ব পালনে বাধা ও হুমকি প্রদানের অভিযোগ উঠেছে তাড়াশে ফেসবুকে প্রেম, বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ পাবনার সাংবাদিকতায় এক আলোকবর্তিকা: এবিএম ফজলুর রহমানের জন্মদিনে শ্রদ্ধা ও শুভেচ্ছা ভিডব্লিউবি তালিকায় অনিয়মে উত্তাল জনতা, চেয়ারম্যানের পদত্যাগ দাবি তাড়াশে একই দিনে দুই জনের লাশ উদ্ধার করেছে তাড়াশ থানা পুলিশ দুর্নীতির দায়ে ওসি থেকে এসআই: মাসুদ রানার শাস্তিমূলক অবনতি ভ্রাম্যমান আদালতে অপচিকিৎসা করা ভূয়া প্রাণী চিকিৎসকে জরিমানা ঘুষ ছাড়া ভিডব্লিউবি কার্ডধারী নির্ধারণ করতে ব্যতিক্রমি লটারীতে তাড়াশে সুফলভোগি নির্ধারণ তাড়াশে পৌর শিশু পার্কে দিনে গরু-ছাগল রাতে মাদকের আড্ডা

উৎকোচ নিলেও কাজ হয়নি:শাহজাদপুর ভূমি অফিসের সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক >> / ৮৬ ভিউ:
আপডেট সময়: সোমবার, ২৩ জুন, ২০২৫, ১:৪৯ অপরাহ্ণ

নিজস্ব প্রতিবেদক >>

সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে সরকারি কাজে সহযোগিতার নামে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে উৎকোচ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ভূমি অফিসের এক সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে। টাকা নেওয়ার পরও কাজ না করায় এবার প্রকাশ্যেই সেই টাকা ফেরতের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগী। ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে প্রশাসনিক তদন্ত।

উপজেলার করশালিকা গ্রামের বাসিন্দা মো. গোলাম হোসেন অভিযোগ করে বলেন, স্থানীয়ভাবে গ্রামবাসীর উদ্যোগে করশালিকা ও চরধুনাইল গ্রামের মধ্যকার রাস্তা নির্মাণের পরিকল্পনা নেওয়া হয়। এজন্য নদী খননের বালু প্রয়োজন ছিল। সেই কাজে অনুমোদনের জন্য শাহজাদপুর ভূমি অফিসের সার্ভেয়ার মো. জাকিরুল ইসলামের দ্বারস্থ হন তারা।

কিন্তু সরকারি কর্মচারী হয়ে সরকারি দায়িত্ব পালন না করে উল্টো তিনি প্রতিবেদন দিতে ৫০ হাজার টাকা উৎকোচ দাবি করেন বলে অভিযোগ করেন গোলাম হোসেন।

গ্রামের মানুষের প্রয়োজনে বাধ্য হয়ে টাকা দিয়েছি, কিন্তু তাতেও কোনো লাভ হয়নি। তিনি টাকা নিয়েও কাজ করেননি, বলেন অভিযোগকারী গোলাম হোসেন। পরে নিরুপায় হয়ে গত ২৯ এপ্রিল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর লিখিত অভিযোগ দেন তিনি।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত সার্ভেয়ার জাকিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি কারও কাছ থেকে কোনো টাকা নেইনি।

ঘটনার সত্যতা যাচাইয়ে ইতোমধ্যে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন শাহজাদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. কামরুজ্জামান। তিনি বলেন, ‘সহকারী কমিশনার (ভূমি) বিষয়টি তদন্ত করছেন। অভিযোগ প্রমাণিত হলে অবশ্যই তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

সরকারি কর্মকর্তাদের দায়িত্বে অবহেলা ও দুর্নীতির এমন অভিযোগে ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী। তারা দ্রুত অভিযুক্তের বিচার ও দীর্ঘদিনের যোগাযোগ সংকট নিরসনের দাবি জানিয়েছেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর পড়ুন
এক ক্লিকে বিভাগের খবর