মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে কনডেম সেলে বন্দী রাখা যাবে না বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট।
কনডেম সেলে বন্দী রাখা প্রশ্নে জারি করা রুল নিষ্পত্তি করে সোমবার বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো. বজলুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রায় ঘোষণা করেন। আদালত রায়ে মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত বলতে রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমার আবেদন নিষ্পত্তি হওয়াকে বোঝানো হয়েছে বলে জানান রিটের পক্ষের আইনজীবী।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানিতে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার।
একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত এসংক্রান্ত প্রতিবেদন যুক্ত করে রিট করেন চট্টগ্রাম কারাগারের কনডেম সেলে থাকা সাতকানিয়ার জিল্লুর রহমান, সিলেট কারাগারে থাকা সুনামগঞ্জের আব্দুল বশির এবং কুমিল্লা কারাগারে থাকা খাগড়াছড়ির শাহ আলম। ওই রিটে উল্লেখ করা হয় যে দেশে ২ হাজারের অধিক আসামি কারাগারগুলোতে কনডেম সেলে রয়েছে।
রিটের যুক্তিতে বলা হয়, মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে হাইকোর্ট বিভাগের অনুমোদন নিতে হয়। আবার মৃত্যুদণ্ডাদেশ প্রাপ্ত আসামিদের রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্ট বিভাগে আপিল দায়েরের বিধান রয়েছে। এরপর আবার হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ আদালতে (আপিল বিভাগে) আপিল করার সুযোগ রয়েছে। সেই রায়ের বিরুদ্ধে আবার রিভিউ (পুনর্বিবেচনার) আবেদনের সুযোগও রয়েছে। সবশেষে রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চেয়ে আবেদন করতে পারেন আসামি। রাষ্ট্রপতি ক্ষমার আবেদন গ্রহণ না করলেই মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। কিন্তু দেশের বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ডাদেশ ঘোষণার পরই সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে কনডেম সেলে বন্দী রাখা হচ্ছে।
I love how your article is organized; it keeps the reader interested from start to finish.
Your website is a welcome change. I appreciate your original perspective.
Truly when someone doesn’t be aware of after that its
up to other viewers that they will help, so here it happens.
I agree with your points, nicely done.
Your ability to transform everyday topics into fascinating content is truly impressive. Great job!